নারিকেলের দুধ দিয়ে যেভাবে চুলের যত্ন নেবেন-
যদি জানতে চান সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক কন্ডিশনার কী?
তাহলে এক কথায় উত্তর হবে-
নারিকেলের দুধ।
শ্যাম্পুর সঙ্গে সমপরিমাণ নারিকেলের দুধ মিশিয়ে চুল পরিষ্কার করুন। চুল হবে নরম ও সিল্কি। আরও ভালো ফল পেতে শ্যাম্পু করার পর নারিকেলের দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
চুল হবে ঝরঝরে। চুল পড়াও কমবে। বাড়তি হিসেবে পাবেন অদ্ভুত সুন্দর ঘ্রাণ। আর চুলের আগা ফাটা রোধ করতে চাইলে নারিকেলের দুধ দিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। ৫ মিনিট ম্যাসাজ করার পর ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের রুক্ষতাও দূর হয়ে যাবে। চুল পাকা সমস্যারও সমাধান আছে এই নারিকেলের দুধে। সম পরিমাণ নারিকেলের তেল, আমলকি পেস্ট ও নারিকেলের দুধ একত্রে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করে চুলে মেখে নিন। আধাঘণ্টা রেখে দিন। শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। চুল আর পাকবে না।
যদি জানতে চান সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক কন্ডিশনার কী?
তাহলে এক কথায় উত্তর হবে-
নারিকেলের দুধ।
শ্যাম্পুর সঙ্গে সমপরিমাণ নারিকেলের দুধ মিশিয়ে চুল পরিষ্কার করুন। চুল হবে নরম ও সিল্কি। আরও ভালো ফল পেতে শ্যাম্পু করার পর নারিকেলের দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
চুল হবে ঝরঝরে। চুল পড়াও কমবে। বাড়তি হিসেবে পাবেন অদ্ভুত সুন্দর ঘ্রাণ। আর চুলের আগা ফাটা রোধ করতে চাইলে নারিকেলের দুধ দিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন। ৫ মিনিট ম্যাসাজ করার পর ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
চুলের রুক্ষতাও দূর হয়ে যাবে। চুল পাকা সমস্যারও সমাধান আছে এই নারিকেলের দুধে। সম পরিমাণ নারিকেলের তেল, আমলকি পেস্ট ও নারিকেলের দুধ একত্রে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করে চুলে মেখে নিন। আধাঘণ্টা রেখে দিন। শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। চুল আর পাকবে না।
No comments:
Post a Comment