Wednesday, April 9, 2014

টুথপেস্টের ৬টি ভিন্নধর্মী মজার ব্যবহার !



* মশা কিংবা অন্য কোন পোকা কাম দিলে অনেক সময় চুলকায় বা জ্বালাপোড়া করে। আক্রান্ত স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে      দিন। জ্বালাভাব ও চুলকানি কমে যাবে।


*কার্পেটে অনেক সময় খাবার পড়ে দাগ হয়ে যায়। কার্পেটের জেদী দাগ ওঠাতে টুথপেস্ট কার্যকরী। কার্পেটের যেই
স্থানে দাগ লেগেছে সেখানে টুথপেস্ট লাগিয়ে ব্রাশ দিয়ে কিছুক্ষন ঘষুন। এরপর কাপড় ভিজিয়ে ধীরে ধীরে মুছে ফেলুন।
কার্পেটের দাগ চলে যাবে।
 

*রাঁধতে দিয়ে হঠাৎ হাত পুড়ে যেতে পারে। অল্প পুড়ে গেলে পোড়া স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে দিন। জ্বালা কমে যাবে। তবে বেশি পোড়ায় একদম এই বুদ্ধি চলবে না।
 

*মুখে ব্রণের উপদ্রব কার ভালো লাগে বলুন?
ত্বকে ব্রণ হলে ব্রণের উপর টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমিয়ে যান। সকালে উঠে দেখবেন ব্রণের আকৃতি ছোট হয়ে গিয়েছে।
 

*অনেক সময় রান্নার মশলা লেগে নখ হলুদ হয়ে যায়। নখে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষে নিন। নখের হলুদ ভাব চলে যাবে।
 

*পুরানো রূপার গয়নার চাকচিক্য বাড়াতে টুথপেস্ট কার্যকরী। পুরানো রূপার গয়নায় টুথপেস্ট লাগিয়ে টুথব্রাশ দিয়ে ঘষুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।

Monday, April 7, 2014

চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ
   বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে       ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
- চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।


Sunday, April 6, 2014

ত্বকের যত্ন নিবেন যেভাবে ।

ত্বকের যত্নে -


*সপ্তাহে ২/৩ বার মধুর সঙ্গে গোলাপজল ও গ্লিসারিন মিলিয়ে ব্যবহার করতে পারেন; ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

*যষ্ঠিমধু ভেজানো পানি, মধু ও লেবুর রস একসঙ্গে মিলিয়ে সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করতে পারেন।

*এক টেবিল চামচ দুধের সর, লেবুর রস, শশার রস, আধা টেবিল চামচ চিনি একসঙ্গে মিলিয়ে ঘাড়ে ও গলায়
  লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। প্রতিদিন লাগাবেন।

*ফ্রিজে একটু দুধ রেখে দেবেন, প্রতিদিন বাইরে থেকে বাসায় ফিরে তুলার সাহায্যে এই বরফ শীতল দুধ লাগালে রোদে   পোড়া দাগ দূর হয়ে ত্বক হয়ে উঠবে ফর্সা ও উজ্জ্বল।

*মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে    ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। 

উপকারী মনে হলে LIKE এবং SHARE দিয়ে উৎসাহিত করতে ভুলবেন না
আপনাদের সর্বোচ্চ Like 
এবং SHARE আমাদের পরবর্তী ভাল পোস্ট শেয়ার করতে উত্সাহ দেয়।


গোলাপি ঠোঁটের জন্য .........

কোমল গোলাপি ঠোঁট পেতে: 

একটি পাতলা লেবুর টুকরোর ওপরে খানিকটা চিনি ছিটিয়ে প্রতিদিন ঠোঁটে ঘষুন। চিনি ঠোঁটের মরা চামড়াগুলোকে পরিষ্কার করতে এবং লেবু সূর্যের ফলে কালো হয়ে যাওয়া ঠোঁটের চামড়াকে উজ্জবল করতে সাহায্য করে।



লাইক ও শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকুন।



পুদিনা পাতার উপযোগিতা

পুদিনা পাতার উপযোগিতা ঃ


এক লিটার গরম পানিতে এক কাপ পুদিনা পাতা চুবিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। ঠান্ড হলে মিশ্রণটিকে ছেকে তুলার
সাহায্যে ত্বকে ব্যবহার করুন।এটি ত্বকের জন্য খুবই উপযোগী।ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে খুবই উপযোগী।


লাইক ও শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকুন।

নিজের জন্য জানুন, সুস্থ থাকুন ।

সহজ প্রাথমিক চিকিৎসা………

১) দাঁত ব্যথা করছে খুব? একটি পেয়ারার পাতা নিয়ে ভালো করে চিবাতে থাকুন। চিবিয়ে রস বের করে নিন। দাঁতের
    ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।

২) শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে হবে রোজ কমপক্ষে               একবার। নিয়মিত সেবনে কষ্ট নিরাময় হবে।


৩) পেট ফাঁপা কেবল বাচ্চাদের নয়, বড়দেরও অসুখ। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর
    সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভালো হবে।


৪) অনেকেরই গায়ে প্রচণ্ড ঘামের দুর্গন্ধ হয়। গা না হলেও পায়ে তো হয়য়ই। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে           আক্রান্ত স্থান মুছুন কয়েকদিন। নিরাময় হবে।


৫) ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে                  কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।


৬) পেটে কৃমির সমস্যা খুব যন্ত্রণাদায়ক। বাচ্চাদের জন্য তো অবশ্যই। তেঁতুল পাতার রস সামান্য পানিতে মিশিয়ে            খেলে কৃমির সমস্যা দূর হয়। পেটের কৃমি দূর করতে প্রতিদিন সকালে নাস্তার পর এক চামচ নারকেল খেতে                পারেন। এতে পেটের কৃমি দূর হয়ে যাবে।


৭) নাক দিয়ে রক্ত পড়লে ডাবের পানি রোজ খাওয়া উচিত। এর সঙ্গে খালি পেটে নারকেল খেলেও নাক দিয়ে রক্ত পড়া     বন্ধ হয়ে যায়।


৮) যেসব মায়েরা সন্তানকে পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ খাওয়াতে পারেন না তাদের জন্যে কলমি শাক দারুণ উপকারী। কলমি      শাক বেটে ১/২ চামচ রস ঘি দিয়ে সাঁতলে নিয়ে দিনে দুবার সকালে ও বিকালে খেলে মায়ের দুধ বাড়বে। কলমি            শাকের ভাজা খেলে তাতে কিন্তু কাজ হবে না।


৯) অজীর্ণ রোগে বা বদহজমে নিমের ছাল আদর্শ ওষুধ। ৪/৫ গ্রাম নিমের ছাল এককাপ গরম পানিতে                             একরাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খালি পেটে খেলে অজীর্ণ সেরে যাবে।


১০) লিভার বা যকৃতের ব্যথা সারাতেও নিম এক নম্বর। ১ গ্রাম নিমের ছাল, ১/২ গ্রাম কাঁচা হলুদ ও ১ গ্রাম খানিক
      শুকনো আমলকির গুঁড়োর সাথে মিশিয়ে খালি পেটে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যথা দূর হয়ে যাবে।


১১) যে সব শিশু রাতে না ঘুমিয়ে ছটফট বা কান্নাকাটি করে তারা সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে। এদেরও অল্প গরম         দুধের সাথে (গরুর দুধ) ২০/২৫ ফোঁটা কলমির রস খাওয়ালে এদের কোষ্ঠকাঠিন্য সেরে যাবে। তবে, শারীরিক
      অবস্থা বিবেচনা করে খাওয়ানো ভালো।


১২) মুখে উঠেছে ব্রণ? একটু খানি লবঙ্গ বাটা লাগিয়ে দিন ক্ষত স্থানে। দ্রুত মিলিয়ে যাবে, আবার দাগও থাকবে না।



জেনে নিন !!!

জেনে রাখা ভালোঃ

১) গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে ভয় পাবেন না । অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে     যাবে।
২) পিঁপড়া শশা অপছন্দ করে। পিঁপড়ার উপদ্রবে শশা ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
৩) ডিম তাড়াতাড়ি সেদ্ধ করতে গরম পানিতে লবন ব্যবহার করতে পারেন।
৪) কাপড়ে চুইংগাম? কীভাবে দূর করবেন? চিন্তার কোন কারন নেই। কাপড়কে এক ঘন্টা ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন।          চুইংগামের গুষ্টি শুদ্ধ দূর হবে।
৫) সাদা কাপড়কে আরো সাদা করতে চান? গরম পানিতে লেবুর টুকরা দিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখলেই হবে।
৬) কাপড়ে কালি পড়ে গেছে? চিন্তার কারন নেই। টুথ পেস্ট ঢেলে দিন। ভালকরে শুকান। তারপর ধুয়ে ফেলুন।


লাইক ও শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকুন।